পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে

প্রকাশিত: নভেম্বর ২১, ২০২৪; সময়: ১১:১৮ am | 
খবর > আঞ্চলিক

পদ্মাটাইমস ডেস্ক : পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১৪ ডিগ্রিতে। উত্তরের এ জেলাটি হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত অঞ্চলে অবস্থান হওয়ায় পাহাড় থেকে প্রবাহিত হিম বাতাস বাড়াচ্ছে শীতের প্রকোপ।

বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় এ জেলায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।

অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহেই তাপমাত্রা কমে বেড়েছে শীতের মাত্রা। ভোর থেকেই কর্মব্যস্ততায় জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষদের। দিনমজুর, পাথর ও চা শ্রমিক, ভ্যানচালকরা কাজে বের হয়েছেন সকাল সকাল। নবান্নের ধানের খেতে ছুটছেন কৃষকরা। ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।

স্থানীয়রা জানান, অগ্রহায়ণ মাস পড়ে গেছে। এখন থেকেই এ জেলায় শীত বাড়তে থাকে। আগামী পৌষ-মাঘ মাস বেশি শীত পড়ে। এখন থেকেই সন্ধ্যার পরে ঠাণ্ডা লাগা শুরু করেছে। শরীরে শীতের কাপড় জড়াতে হচ্ছে। রাত বাড়তে থাকলে শীত আরও বাড়ে। রাতে কম্বল কিংবা কাঁথা নিতে হয়।

তবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল পর্যন্ত এখনো বেশ গরম। বিশেষ করে উত্তরের এই জেলাটি বরফের পাহাড় হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত এলাকা হওয়ায় এখানে সবার আগে শীত নামে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ) পর্যন্ত শীতের দাপট বেশি হয়ে থাকে।

এদিকে রাতে ঠাণ্ডা ও দিনে গরম হওয়ায় বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। প্রায় ঘরে ঘরে সর্দি, কাশি ও জ্বর হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নেমেছে ১৪ ডিগ্রিতে। উত্তরের এ জেলাটি হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত অঞ্চলে অবস্থান হওয়ায় পাহাড় থেকে প্রবাহিত হিম বাতাস বাড়াচ্ছে শীতের প্রকোপ।

বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় এ জেলায় ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছে পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস।

অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহেই তাপমাত্রা কমে বেড়েছে শীতের মাত্রা। ভোর থেকেই কর্মব্যস্ততায় জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় বিভিন্ন শ্রমজীবী মানুষদের। দিনমজুর, পাথর ও চা শ্রমিক, ভ্যানচালকরা কাজে বের হয়েছেন সকাল সকাল। নবান্নের ধানের খেতে ছুটছেন কৃষকরা। ধান কাটা ও মাড়াই নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।

স্থানীয়রা জানান, অগ্রহায়ণ মাস পড়ে গেছে। এখন থেকেই এ জেলায় শীত বাড়তে থাকে। আগামী পৌষ-মাঘ মাস বেশি শীত পড়ে। এখন থেকেই সন্ধ্যার পরে ঠাণ্ডা লাগা শুরু করেছে। শরীরে শীতের কাপড় জড়াতে হচ্ছে। রাত বাড়তে থাকলে শীত আরও বাড়ে। রাতে কম্বল কিংবা কাঁথা নিতে হয়।

তবে সকাল ১০টা থেকে বিকাল পর্যন্ত এখনো বেশ গরম। বিশেষ করে উত্তরের এই জেলাটি বরফের পাহাড় হিমালয়-কাঞ্চনজঙ্ঘার বিধৌত এলাকা হওয়ায় এখানে সবার আগে শীত নামে। ডিসেম্বর ও জানুয়ারি (পৌষ-মাঘ) পর্যন্ত শীতের দাপট বেশি হয়ে থাকে।

এদিকে রাতে ঠাণ্ডা ও দিনে গরম হওয়ায় বেড়েছে শীতজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। প্রায় ঘরে ঘরে সর্দি, কাশি ও জ্বর হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শিশু ও বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পদ্মাটাইমস ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন